কলকাতা কমন্স

 

ফিল্ম বানানোটা যদি অ্যাক্টিভিজম হয়, তাহলে, ফিল্ম-এর গোটা প্রক্রিয়াটার মধ্যেই সেই অ্যাক্টিভিজম থাকা উচিৎ। নিশ্চিন্ত ফান্ড-এর আশ্বাস নিয়ে সেই ফিল্ম বানানো সম্ভব নয়। কিছু একটা বানিয়ে ফেলাই যেতে পারে, তবে সেটা ফিল্ম দেখানোর কতগুলো পরিচিত, শহুরে জায়গার মধ্যেই আটকে থাকবে, সেটারই সম্ভাবনা বেশি। ফিল্ম দেখানোটাও অ্যাক্টিভিজম-এর অংশ। আর সেই জন্যই, মফস্বলে, গ্রামে, যেখানে ফিল্মবোদ্ধা দর্শকের যাতায়াত সচরাচর ঘটে না, সেখানে ফিল্মটা দেখাতে পারাও ফিল্ম-অ্যাক্টিভিজম-এর একটা দাবী। আর সেজন্যই , অর্থসাহায্য থেকে শুরু করে গবেষণা পর্যন্ত গোটাটাই মানুষের ওপর নির্ভরশীল করে তোলাটা ওই দাবীপূরণের একটা জরুরি শর্ত।

শ্রী সৌমিত্র দস্তিদার, সরাসরি দর্শকের কাছেই সাহায্যের আবেদন করছেন। অর্থসাহায্য, গবেষণা, প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি সবকিছুর জন্যই।

শ্রী সৌমিত্র দস্তিদারের সঙ্গে কথোপকথনের আজ তৃতীয় ও শেষ পর্ব। ১০ জানুয়ারি, ২০১৯।

এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত যে কোন লেখালেখি, সেটা কলকাতা কমন্স-এর বক্তব্য হোক বা কোন ব্যক্তি-র, সেটা, সেই বিষয়ে, একটা ধারণা তৈরি করার প্রক্রিয়ার অংশ।চূড়ান্ত কোন অবস্থান নয়, একটা অবস্থানে পৌঁছনোর চেষ্টা।

তাই, এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত 'কলকাতা কমন্স’-এর যে কোন লেখা যে কেউ, প্রয়োজন বুঝলে, অন্য যে কোন জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন। আমরা সেই ব্যবহারটা জানতে আগ্রহী।তাহলে এই চর্চা তৈরির চেষ্টাটা আরও ফলপ্রসূ হয়।

যে লেখাগুলো কলকাতা কমন্স-এর নয়, কোন ব্যক্তির নামে প্রকাশিত, সেখানে, বক্তব্যটা একান্তই লেখকের নিজস্ব। আমরা সেই বক্তব্যটা চর্চার প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছি। এই লেখাগুলো আমরা লেখকের অনুমতিক্রমে প্রকাশ করি। সেগুলো অন্য কোথাও ব্যবহারের দায়িত্ব আমাদের পক্ষে নেওয়া সমীচীন নয়।

আর এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত যে কোন লেখা সম্পর্কে যে কোন প্রতিক্রিয়া কে আমরা স্বাগত জানাই।

আমাদের ইমেল করতে পারেন, commons@kolkatacommons.org তে।